SUPPORT AWAMI LEAGUE, VOTE NOUKA ONCE AGAIN
‘রেহানাকে নিয়ে এসেছি’, কান্নাজড়িত কণ্ঠে হাসিনা
‘রেহানাকে নিয়ে এসেছি’, কান্নাজড়িত কণ্ঠে হাসিনা
‘রেহানাকে নিয়ে এসেছি’, কান্নাজড়িত কণ্ঠে হাসিনা
টোকিও (জাপান) থেকে: ‘সেদিনের জাপান সফরে যারা এসেছিলেন তাদের মধ্যে একমাত্র শেখ রেহানাই জীবিত রয়েছে, তাই তাকে নিয়ে এসেছি’। এ কথা বলতেই কণ্ঠ ধরে এলো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। বললেন, ‘জাপানে বাংলাদেশের নিজস্ব চ্যান্সারি ভবন হয়েছে, তার উদ্বোধনে শেখ রেহানাকে থাকতেই হবে। জাপানের সঙ্গে বাংলাদেশের বন্ধুত্বের সম্পর্কের যে ভিত ১৯৭৩ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তৈরি করে গিয়েছিলেন, তা যে শেখ রেহানা সেদিন দেখেছে।’![](https://fbcdn-sphotos-g-a.akamaihd.net/hphotos-ak-xpt1/v/t1.0-9/13321852_1190454274322218_5583993795144851957_n.jpg?oh=139a684501a468805af6341ae5b5e428&oe=57D8B348&__gda__=1473234376_21af7b5ca1dc302aa1fe3efebc575b16)
![](https://fbcdn-sphotos-g-a.akamaihd.net/hphotos-ak-xpt1/v/t1.0-9/13321852_1190454274322218_5583993795144851957_n.jpg?oh=139a684501a468805af6341ae5b5e428&oe=57D8B348&__gda__=1473234376_21af7b5ca1dc302aa1fe3efebc575b16)
১৯৭৩ সালে বঙ্গবন্ধুর জাপান সফরে পরিবারের সদস্যদের মধ্যে সঙ্গে তার দুই ছেলে-মেয়ে শেখ রেহানা ও শেখ রাসেল এসেছিলেন। সে কথাই স্মরণ করেন প্রধানমন্ত্রী। এসময় বাকরুদ্ধ হয়ে আসে তার। ভাঙা কণ্ঠে শেখ হাসিনা বলেন, ‘সবাইকে মেরে ফেলা হয়েছে। আমরা দু’টি বোন দেশের বাইরে ছিলাম বলেই প্রাণে বেঁচে গেছি।’
শনিবার (২৮ মে) স্থানীয় সময় বিকেল ৫টায় টোকিওতে বাংলাদেশ দূতাবাসের অত্যাধুনিক নকশার নতুন চ্যান্সারি ভবন উদ্বোধন করছিলেন প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধে জাপান আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছিলো। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গড়তে জাপানের সহযোগিতার কথা বাংলাদেশ চিরকাল স্মরণ করবে। সহযোগিতার কারণে এ দেশের মানুষকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাতে ১৯৭৩ সালে জাপান সফর করেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সেদিন তার সফর সঙ্গী হয়ে এসেছিলো শেখ রেহানা।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজ এখানে বাংলাদেশ দূতাবাসের নিজস্ব চ্যান্সারি ভবন হয়েছে, দিনটি আমার কাছে অত্যন্ত আনন্দের। এই আনন্দ ভাগ করে নিতে আমি আমার ছোট বোন শেখ রেহানাকেও নিয়ে এসেছি।
No comments:
Post a Comment